মানুষের শরীরের সবচেয়ে সেনসেটিভ পার্টের অন্যতম দুইটি হচ্ছে: মুখমন্ডল এবং চুল । একটা মানুষের দিকে তাকানোর সময় আমাদের চোখ এই দুইটি জিনিসকেই সর্বপ্রথম আকর্ষন করে.. কিন্তু ইদানীং আমরা নিজের অজান্তেই এমন কিছু ভুল করে যাচ্ছি, যার কারনে আমাদের এই পার্ট গুলো লং টার্ম এর জন্য ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশংকায় থাকছে… কিভাবে? এর উত্তর টা একদম সহজ, কিন্তু মানা কঠিন । আমাদের চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য...
ঘুমের সমস্যা? কিছুতেই সলভ হচ্ছে নাহ? আজকে হবে!
আপনি কি জানেন? আপনার ঘুমের সমস্যা রিসাইক্লিং এর মাধ্যমে সলভ করে ফেলা সম্ভব? অবাক হচ্ছেন, রিসাইক্লিং আবার কি জিনিস? দারান বুঝিয়ে বলি… মনে করেন, আপনার ফোনের ব্যাটারি টির চার্জ এখন ৫০ পার্সেন্ট আছে, হ্যা । এখন আপনাকে যেটা করতে হবে, ফোনের চার্জ টিকে ০% এ নিয়ে আসতে হবে । হয়ে গেলো শাটডাউন, তাইনা? এবার সেই ০% হতে ১০০% পর্যন্ত চার্জ করাকেই রিসাইক্লিং বলে.. এককথায়, রিসাইক্লিং হলো একটি জিনিসকে...
পিরিতি আর ভালোবাসা, গুলাইয়া ফেললেই শেষ!
ভালোবাসা আর আকর্ষন দুইটা লিটারেলি ভিন্ন জিনিস । একটা ভুলা যায়না কখনো, আরেকটা প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হয় । আকর্ষন জিনিস টা নিতান্তই স্বল্প সময়ের জন্য । ঘোর কেটে গেলেই সব উধাও, ওসব কিচ্ছুনা । কিন্তু এই সময়ের সেই আবেগময় চেপ্টার এ অনেক কিছু ঘটে যায়, যা আমাদের জীবনকে সারাজীবনের জন্য কষ্টে জর্জরিত করে । তবে ভালোবাসা এমন টা নয়, এটি ধীরে ধীরে তৈরি হয় । ভালো লাগা হতেই ভালোবাসার উৎপত্তি । ভালোবাসা দুই...
হুদায় তার পেছনে সস্তা ঘোরাঘুরি বাদ দেন, চুপিচুপি তারে বুঝে ফেলুন!
নিজেকে এত সস্তা করছেন ক্যান রে ভাই? এইযে সারাক্ষণ তার পেছনে ঘোরাঘুরি, হুদাই একের পর এক মেসেজ দিয়ে যাচ্ছেন….. বাট নো রেসপন্স.. আপনি কি মনে করেন, তার পেছনে ঘোরাঘুরি, মেসেজিং এসব দেখে সে খুশি হয়েই ইগনোর করে? না না, সেই মানুষটা আপনার মেসেজের জন্য বিন্দুমাত্র ওয়েট করেনা, আপনার উপস্থিতিতে তার মুখে হাসি ফুটে না…. তার ভালোলাগার মানুষ আছে, তাকে বোঝার অন্য মানুষ আছে, তাকে কেয়ার করার অন্য...
প্রেম পিরিতি করেন ভালা কথা, এইসব কইরেন না ভাই…( ভিতরে )
ভাইরে ভাই, আপনি কেমনে একটা মাইনসের জীবন নিয়া খেলতে পারেন? আমি অনেক ছেলে-মেয়ের মাঝে এই জীবন নিয়া খেলাখেলি জিনিস টা দেখেছি । স্পেশালি, এই প্রেম ভালোবাসার চ্যাপ্টার নিয়া । আপনি একজন কে ভালোবাসেন! সে জানে, আপনি তাকে আসলেই ভালোবাসেন । কিন্তু ভাই, ভালোবাসার মুখোশের আড়ালে আপনি যে এসব করছেন, এটা কি ঠিক বলেন? আপনার উচিত তারে কেয়ার করা, তার সকল প্রবলেম কে নিজের মাঝে নিয়া সমাধান করা, তাকে ভালোবেসে...
অবচেতন মনের অজানা শক্তি ও দূর্বল দিক..!!
আপনি অনেক সময় না বুঝে না শুনে, একজনের সম্পর্কে কি না কি বলে ফেলেন! কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছেন আপনার সেই ছোট্ট কথাটির জন্য সেই ব্যক্তির মেন্টালিটি টা কেমন রুপ ধারন করতে পারে? একটা সহজ উদাহরন দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করি… মনে করেন, আপনার ই একজন ফ্রেন্ড একটা নতুন ফোন কিনেছে । হ্যা, তো কিনার পর সে ফ্রেন্ডদের দেখাচ্ছে, এই কেমন হয়েছে রে? সেখান হতে একজন বলে উঠল, আরে এই ফোনটা কিনেছিস তুই, ধুর এর...
এতো তাড়াতাড়ি মুক্তি হচ্ছে নাহ…বহুত কিছু করার বাকী আছে এখনো!!
আমি অনুভব করছি… আমার শরীরের হাড় গুলো ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যাচ্ছে, বুকের বাম পাশে থাকা হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে, আমার নাকের নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে! আমার সঙ্গী আত্মা টা আমাকে বারবার ডেকে বলছে ” আমার আর পারছিনা জনাব, আমার খুব কষ্ট হচ্ছে, প্লিজ আমাকে মুক্তি দিন! ” আমি ডেকে বলি ” এইতো, আরেকটু সহ্য কর রেহ! একজনকে কথা দিয়েছিলাম তাঁকে ছাড়া কোথাও যাবো নাহ । তো, তার থেকে অনুমতি...
যেইটা দেখেন সেইটা আমার মুখোশ, আমি নিচে ব্রন ঢাইকা রাখছি!
মেইনলি অফলাইন লাইফে আমি কখনো এমন কোন একটা অবস্থান বা পার্সন পাইনি, যে আমাকে একটু মানসিক রিল্যাক্স দিবে । কখনোই নাহ, সেই মন খারাপ হয়ে গেছে, কাউকে আর বিষয় টা বলতেই পারিনি, কারন সেসব শোনার মতো পার্সনস আমি পায়নি কখনো । সেই একাকী এক নিরব জায়গায় বসে কেঁদেছি… সেই নদীর পাড়, মেঘলা আকাশ, গভীর নিশির স্নিগ্ধতা হয়েছে আমার সঙ্গি । কেউ কাঁধে একটিবার হাত রেখে একটু ভিতরের কথাগুলো জানার চেষ্টা করেনি ।...
চুল বড় রাখেন, ব্রেসলেট পরেন? এইসব শুনতে হয় নাহ, থেমে গেছেন?
চুল বড় রাখলেই সে বাউন্ডা, হাতে ব্রেসলেট পড়লেই সে গাজাখুর, গলায় চেইন দিলেই সে লম্পট! ক্যান রে ভাইই? আপনাদের এইরুপ থিংকিং এর মানেটা কি? মানুষের স্টাইল সেন্স, সেটা যার যার পার্সনাল সাবজেক্ট । এখানে আপনি সবাইরে এক করাইতে পারেন নাহ! সবাই আপনার মতো থিংকিং করলে পুরো দুনিয়ায় ফ্যাশন জিনিস টায় থাকতো না । বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে এইধরনের ক্ষ্যাত মার্কা কালচার এর প্রচলন বেশি দেখা যায় । এখানে আপনি সামান্য...
শব্দ ই সব, আপনার কথাবার্তাই সব, এটাই আপনার মেইন অস্র!
এই ইউনিভার্সের সবচেয়ে শক্তিশালী অস্ত্র হলো “শব্দ” সেটা হতে পারে লেখা, উচ্চারণ করা । কিছু শব্দ একত্রিত হয়ে বাক্য তৈরি হয়, আর সেই শব্দ গুলো সঠিক হলে বাক্য রুপে মূলত একটি অস্র গঠিত হয় । যা সঠিক সময়ে, সঠিক ভাবে, সঠিক মানুষের উপর, সঠিক বিষয়ের উপর ইউজ করলে তা আপনি সহ পুরো পৃথিবী কেই বদলে দিতে পারে!!